ঢাকা১০ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি ২৬শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

অর্থ আত্মসাতের মামলায় খালাস পেলেন ড. ইউনূস

জনবার্তা প্রতিবেদন
আগস্ট ১১, ২০২৪ ১০:৪৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

গ্রামীণ টেলিকমের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলা থেকে খালাস পেলেন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জন। আজ রোববার (১১ আগষ্ট) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলম খালাসের আদেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের পক্ষ থেকে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করায় আদালত উক্ত আবেদন মঞ্জুর করে ড. ইউনুসসহ ১৪ জনকে খালাস দেন। ড. ইউনুসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান করার পর দুদক মামলা প্রত্যাহার সিদ্ধান্ত নেয়। উক্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দুদক এই আবেদন করে। দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

এই মামলায় খালাস প্রাপ্ত অন্যরা হলেন—গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক মো. শাহজাহান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, নূরজাহান বেগম, পরিচালক এস. এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।

এর আগে গত ১২ জুন ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন একই আদালত।

গত ২ এপ্রিল ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আস-সামছ জগলুল হোসেন ১৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে বিশেষ জজ-৪-এ মামলাটি বিচারের জন্য স্থানান্তরের নির্দেশ দেন। এই মামলায় গত ৩০ জানুয়ারি দুদক আদালতে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে।

গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী কল্যাণ তহবিলের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে তহবিল থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ছয় হাজার ৭৮০ টাকা লোপাটের অভিযোগ আনা হয়। মামলায় এজাহারভুক্ত ১৩ আসামির সঙ্গে তদন্তে পাওয়া নতুন আরও একজনের নাম যুক্ত করা হয়। গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

গত ৩ মার্চ ড. ইউনূসসহ আটজন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান। পরবর্তীতে অন্যরাও আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান।
এর আগে ড. ইউনুসকে শ্রম আইন লঙ্গনের মামলায় ছয় মাসের সাজা বাতিল করে তাকে খালাস দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।