ঢাকা২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ২০শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

দাউদ (আ.)-এর যে দোয়া নবীজি পছন্দ করতেন

জনবার্তা প্রতিবেদন
সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৩ ৫:২০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বিখ্যাত নবী ও বাদশাহ হজরত দাউদ (আ.) আল্লাহ তাআলার ভালোবাসার ভিখারি ছিলেন। তিনি মহান রবের ভালোবাসার জন্য রীতিমতো দোয়া করতেন। রাসুলুল্লাহ (স.) তাঁর একটি দোয়া খুব পছন্দ করতেন। তাই তিনি হাদিস শরিফে উম্মতে মুহাম্মদির জন্য দোয়াটি তুলে ধরেছেন।

দোয়াটি হলো—اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ حُبَّكَ وَحُبَّ مَنْ يُحِبُّكَ وَالْعَمَلَ الَّذِي يُبَلِّغُنِي حُبَّكَ اللَّهُمَّ اجْعَلْ حُبَّكَ أَحَبَّ إِلَىَّ مِنْ نَفْسِي وَأَهْلِي وَمِنَ الْمَاءِ الْبَارِدِ উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুব্বাকা ওয়া হুব্বা মান ইউহিব্বুকা ওয়াল আমালাল্লাজি ইউবাল্লিগুনি হুব্বাকা; আল্লাহুম্মাঝআল হুব্বাকা আহাব্বা ইলাইয়্যা মিন নাফসি ওয়া আহলি ওয়া মিনাল মায়িল বারিদি।’

অর্থ: ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে তোমার ভালোবাসা এবং তোমাকে যে ভালোবাসে তার ভালোবাসা চাই। আর এমন আমল করার সামর্থ্য চাই যা তোমাকে ভালোবাসা পর্যন্ত পৌঁছে দেবে। হে আল্লাহ! তোমার ভালোবাসাকে আমার নিজের জান-মাল, পরিবার-পরিজন ও ঠান্ডা পানির চেয়েও বেশি প্রিয় করে দাও।’ (সুনানে তিরমিজি: ৩৪৯০)

উল্লেখ্য, রাসুলুল্লাহ (স.)-এর বর্ণনা থেকে আরও জানা যায় যে, দাউদ (স.) সবচেয়ে বেশি ইবাদতকারী ছিলেন। যখনই দাউদ (আ.)-এর আলোচনা আসত; তখনই নবী (স.) এ কথাটি বলতেন। এখানে লক্ষণীয় হলো- সবচেয়ে বেশি ইবাদতকারী হয়েও হজরত দাউদ (আ.) দরদমাখা ভাষায় আল্লাহর ভালোবাসা প্রার্থনা করতেন। দাউদ (আ.) তো অনেক দোয়াই করেছেন। কিন্তু তাঁর এই দোয়া বিশেষভাবে হাদিসে উল্লেখ করার কারণ কী? কারণ হলো—মুসলিম উম্মাহও যেন এই দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর ভালোবাসার প্রত্যাশী হয়। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দোয়াটি বেশি বেশি করার তাওফিক দান করুন। আমিন।