ঢাকা১০ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি ২৬শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের অভিন্ন স্বার্থে কাজ করবে পেন্টাগন

জনবার্তা প্রতিবেদন
আগস্ট ২১, ২০২৪ ৩:১১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ছাত্র-জনতার ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। তার দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নিয়েছে।

এ বিষয়ে নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন। দপ্তরটি বলেছে, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক রয়েছে এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে কাজের প্রতীক্ষায় রয়েছে তারা।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের মুখপাত্র মেজর জেনারেল প্যাট রাইডার।

তিনি বলেন, অবাধ ও মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিকের মতো বিষয়কে সামনে রেখে দুই দেশের যৌথ মূল্যবোধ ও অভিন্ন স্বার্থকে প্রধান্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছে পেন্টাগন।

এদিনের ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করেন। তিনি বলেন, নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকাকে পেন্টাগন কীভাবে দেখছে? এই ক্রান্তিকালে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে কোনও ধরনের সহযোগিতা বা যোগাযোগ হচ্ছে?

জবাবে পেন্টাগনের মুখপাত্র মেজর জেনারেল প্যাট রাইডার বলেন, আপনি জানেন, বাংলাদেশের সাথে আমাদের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক রয়েছে। অবাধ ও মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিকের মতো বিষয়কে সামনে রেখে দুই দেশের যৌথ মূল্যবোধ ও অভিন্ন স্বার্থকে প্রধান্য দিয়ে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি আমরা। তবে এই মুহূর্তে নির্দিষ্ট কোনও যোগাযোগ বা সহযোগিতার বিষয়ে বলার মতো কিছু নেই।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ সরকারের সাথে সম্পর্কিত বিষয়ে বলব, আমরা অবশ্যই মানবাধিকারের সুরক্ষা এবং যেকোনও সহিংসতা এড়ানোর প্রত্যাশা করব। তবে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে আমি আপনাকে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টে যোগাযোগ রাখার জন্য বলব।