ঢাকা৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৪ঠা রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত

জনবার্তা প্রতিবেদন
আগস্ট ১, ২০২৩ ১২:৫৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

মঙ্গলবার (১ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসির সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়।

বেলা ১১টা ১০ মিনিটে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান ইসি কর্মকর্তারা। পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে তার অফিস কক্ষে সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে প্রবেশ করেন।

মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে রয়েছেন ডেপুটি পলিটিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কাউন্সিলর অরটুরো হেইনস। বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান উপস্থিত রয়েছেন।

চলমান রাজনৈতিক ইস্যুতে গত ৮ জুন সিইসির সঙ্গে দেখা করেছিলেন পিটার হাস। ওই বৈঠক শেষে বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন ইস্যুতে তার দেশের অবস্থান জানিয়েছিলেন পিটার হাস।

ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেলিন, যুক্তরাষ্ট্র আগামীতে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়।

সেই নির্বাচনে কে বিজয়ী হবে তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মাথাব্যথা নেই— এমনটা জানিয়ে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র এমন একটি নির্বাচন চায় যেখানে বাংলাদেশের জনগণ তাদের নেতা নির্বাচন করবেন।

গত ২৫ মে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে ঘোষিত ওই বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, আজ আমি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য একটি নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করছি। এই নীতির অধীনে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিকের ভিসা দেওয়ার বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে। তাদের মধ্যে বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা, সরকারপন্থি ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত।