ঢাকা১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১৩ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি ২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

এস আলমের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হলো আরও দুই ব্যাংক

জনবার্তা প্রতিবেদন
আগস্ট ২৭, ২০২৪ ১১:১৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আরও দুটি ব্যাংক এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার গ্রুপটির নিয়ন্ত্রণে থাকা ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মু. ফরীদ উদ্দীন আহমদকে ইউনিয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান করে পাঁচ সদস্যের পর্ষদ গঠন করা হয়েছে।

আর গ্লোবাল ইসলামীর চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এনসিসি ও মেঘনা ব্যাংকের সাবেক এমডি মোহাম্মদ নূরুল আমিনকে। এই ব্যাংকেও পাঁচজনকে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

এর আগে এস আলমের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা হয় ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, সোশ্যাল ইসলামী ও ন্যাশনাল ব্যাংক।

এদিকে এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তার ছয় ভাই ও দুই ছেলে এবং পরিবারের আরও কয়েকজন সদস্যসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাবের সব ধরনের তথ্য তলব করেছে আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ। একই সঙ্গে তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংকে পরিচালিত হিসাব ও অন্যান্য তথ্যও চাওয়া হয়েছে।

সাইফুল আলমের পাশাপাশি তথ্য চাওয়া হয়েছে তার ভাই মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসান, ওসমান গনি, আবদুস সামাদ, রাশেদুল আলম, সহিদুল আলম ও মোরশেদুল আলমের। এ ছাড়া সাইফুল আলমের স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং দুই ছেলে আহসানুল আলম ও আশরাফুল আলমের ব্যাংক হিসাবের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। তালিকায় থাকাআরও তিনজন হলেন ফারজানা বেগম, শাহানা ফেরদৌস ও মিসকাত আহমেদ।

রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিআইএফইউ) সব ব্যাংকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে।

সদ্যসাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে দেশের আর্থিক খাতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্যাংক দখল, ঋণের নামে অর্থ লুটপাট এবং অর্থ পাচারসহ নানা ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর এখন নতুন সরকারের বিভিন্ন সংস্থা তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।