ঢাকা১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১০ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে বন্ধ সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ

জনবার্তা প্রতিবেদন
মে ৫, ২০২৪ ১২:০০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি প্রয়াত সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বন্ধ রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ।

রোববার (৫ মে) সকাল সাড়ে ১০টার পর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ও বেলা ১১টার পর সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের কোনো বেঞ্চ বসবেন না। সকালে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আপিল বিভাগের বিচার চলাকালে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান।

প্রধান বিচারপতি বলেন, আইনজীবীরা শুধু আজ তাদের মামলা মেনশন করার সুযোগ পাবেন। মেনশনের সুবিধার্থে আপিল বিভাগ সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ও হাইকোর্ট বিভাগ বেলা ১১টা পর্যন্ত বসবেন।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন এ জে মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুর বিষয়টি উত্থাপন করে এক্ষেত্রে আদালত বন্ধ রাখার রীতির বিষয়টি তুলে ধরেন।

এসময় প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, আমরা এরই মধ্যে আপিল বিভাগের সব বিচারপতি বসে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার পর থেকে আপিল বিভাগ ও বেলা ১১টার পর থেকে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ বন্ধ থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ সময় বেলা আড়াইটার দিকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান এ জে মোহাম্মদ আলী। তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়ে রেখে গেছেন। শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বনানী কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

এ জে মোহাম্মদ আলী ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার বাবা এম. এইচ. খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।

তিনি ১৯৮০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। এরপর ২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর তিনি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন। পরে ২০০৫ সালের ৩০ এপ্রিল অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন। ২০০৭ সালের ২৪ জানুয়ারি অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে তিনি পদত্যাগ করেন। এছাড়া তিনি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটিরও দায়িত্ব পালন করেছেন।