ঢাকা১৩ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৪ঠা জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ককটেল বিস্ফোরণে আহত যুবকের মৃত্যু

জনবার্তা প্রতিবেদন
এপ্রিল ২৮, ২০২৪ ৩:৪৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

শরীয়তপুরের জাজিরায় ককটেল বিস্ফোরণে আহত সৈকত সরদার নামের এক যুবক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকাল ৫টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

নিহত সৈকত সরদার উপজেলার বিলাসপুর ইউনিয়নের মুলাই বেপারি কান্দি গ্রামের কাসেম সরদারের ছেলে। তিনি বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মো. কুদ্দুস বেপারির সমর্থক ছিলেন।

জাজিরা থানার ওসি হাফিজুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, বুধবার (২৪ এপ্রিল) সাহাবুদ্দিন সারেং নামে এক যুবক নড়িয়া থেকে তার বাড়িতে আসার সময় সারেং কান্দি বাজারে আসলে বর্তমান চেয়ারম্যান মো. কুদ্দুস বেপারির কিছু লোক তাকে গতিরোধ করে। পরে তাকে সেখানে মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।

এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওইদিন স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আব্দুল জলিল মাতবর ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মো. কুদ্দুস বেপারির সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষে সৈকত সরদার ককটেল বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হলে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে পাঠায় চিকিৎসকরা।

বিলাসপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. কুদ্দুস বেপারি কালবেলাকে বলেন, সংঘর্ষের সময় আমার সমর্থক সৈকতের পিঠে, গলায় ও মাথায় ককটেলের আঘাত লেগে গুরুতর আহত হওয়ার পর এখন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেল।

তিনি বলেন, আমি চেয়ারম্যান হিসেবে এমন সংঘর্ষ কখনোই সমর্থন করি না। কিন্তু জলিল মাদবরের সমর্থকরা খুবই বেপরোয়া প্রকৃতির। জলিল মাতবর এলাকায় অরাজকতা চালিয়ে যাচ্ছে।

এ বিষয় জানতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আব্দুল জলিল মাতবরের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন ধরেননি।

ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, সংঘর্ষের সময় ককটেল বিস্ফোরণে আহত এক যুবক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। এ ঘটনায় কোনো মামলা করেনি কেউ।