ঢাকা২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১৬ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নতুন কোনো ইটভাটার অনুমতি নয়, বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ৩৪৯১টি: পরিবেশ উপদেষ্টা

জনবার্তা প্রতিবেদন
সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪ ১২:০৩ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, অবৈধভাবে গড়ে ওঠা তিন হাজার ৪৯১টি ইটভাটা বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন করে কোনো ইটভাটার অনুমতি দেওয়া হবে না।

তিনি বলেন, ইটভাটাজনিত বায়ুদূষণ রোধে আর কোনো নতুন ইটভাটার ছাড়পত্র দেওয়া হবে না। অবৈধভাবে পার্বত্য এলাকায় নির্মিত সব ইটভাটাও স্থানান্তর করা হবে।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পরিবেশ অধিদফতর এবং বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স এসোসিয়েশনের (বিবিএমওএ) নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

সভায় পরিবেশবান্ধব ইট উৎপাদন, ইটভাটার আধুনিকায়ন ও কার্বন নির্গমণ কমানোর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ইটভাটার পরিবেশগত প্রভাব নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, শুধু ভবন নির্মাণই যথেষ্ট নয়, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বায়ুদূষণের কারণে মানুষের গড় আয়ু ৫-৭ বছর কমে যাচ্ছে। তাই, লাইসেন্স ও ছাড়পত্র ছাড়া কোনো ইটভাটা পরিচালনা করা যাবে না। তিনি পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানান।

বিবিএমওএ’র নেতারা ইটভাটা শিল্পের চ্যালেঞ্জ তুলে ধরে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি গ্রহণের প্রস্তাব দেন। ইটভাটায় সবুজ প্রযুক্তির ব্যবহার উৎসাহিত করতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন এবং উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেন।

সভায় পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিব, পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফিরোজ হায়দার খানসহ কেন্দ্রীয় এবং বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতারা বক্তব্য দেন।

এর আগে, উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সভায় বিভিন্ন কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা দেন।