আদালতের আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নিম্ন আদালতে ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোবর আমি খালাস পেয়েছিলাম। ভারত সরকার পরে জজ আদালতে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছিল। আপিলটি খারিজ হয়ে গেছে।’
‘আদেশে ভারত সরকারকে যত শিগগির সম্ভব আমাকে আইনি প্রক্রিয়ায় দেশে ফেরত পাঠানোর কথাও বলেছেন আদালত,’ যোগ করেন তিনি।আদালতের আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নিম্ন আদালতে ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোবর আমি খালাস পেয়েছিলাম। ভারত সরকার পরে জজ আদালতে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছিল। আপিলটি গতকাল খারিজ হয়ে গেছে।’
আদালতের আদেশ আজ বুধবার অনলাইনে এসেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অফিসিয়াল আদেশের জন্য আমরা অপেক্ষা করছিলাম। তাই আজ জানালাম। এখানকার আদালতগুলো অনলাইনে সবকিছুর আপডেট দেয়।’
‘আদেশে ভারত সরকারকে যত শিগগির সম্ভব আমাকে আইনি প্রক্রিয়ায় দেশে ফেরত পাঠানোর কথাও বলেছেন আদালত,’ যোগ করেন তিনি
এখন আপনার পরবর্তী করণীয় কি, এমন প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ভারত সরকার নিশ্চয় আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের করণীয়গুলো সম্পন্ন করবে। আমার কাছে কোনো ট্রাভেল ডকুমেন্ট নেই। আমি ধরে নিচ্ছি তারা যে কোনো সময় আমাকে দেশে ফেরত পাঠাতে পারে।
আদালতের আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নিম্ন আদালতে ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোবর আমি খালাস পেয়েছিলাম। ভারত সরকার পরে জজ আদালতে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছিল। আপিলটি গতকাল খারিজ হয়ে গেছে।’
‘আদেশে ভারত সরকারকে যত শিগগির সম্ভব আমাকে আইনি প্রক্রিয়ায় দেশে ফেরত পাঠানোর কথাও বলেছেন আদালত,’ যোগ করেন তিনি।
বিএনপি নেতা সালাউদ্দিনের মুক্তি
আদালতের আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নিম্ন আদালতে ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোবর আমি খালাস পেয়েছিলাম। ভারত সরকার পরে জজ আদালতে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছিল। আপিলটি খারিজ হয়ে গেছে।’
‘আদেশে ভারত সরকারকে যত শিগগির সম্ভব আমাকে আইনি প্রক্রিয়ায় দেশে ফেরত পাঠানোর কথাও বলেছেন আদালত,’ যোগ করেন তিনি।আদালতের আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নিম্ন আদালতে ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোবর আমি খালাস পেয়েছিলাম। ভারত সরকার পরে জজ আদালতে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছিল। আপিলটি গতকাল খারিজ হয়ে গেছে।’
আদালতের আদেশ আজ বুধবার অনলাইনে এসেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অফিসিয়াল আদেশের জন্য আমরা অপেক্ষা করছিলাম। তাই আজ জানালাম। এখানকার আদালতগুলো অনলাইনে সবকিছুর আপডেট দেয়।’
‘আদেশে ভারত সরকারকে যত শিগগির সম্ভব আমাকে আইনি প্রক্রিয়ায় দেশে ফেরত পাঠানোর কথাও বলেছেন আদালত,’ যোগ করেন তিনি
এখন আপনার পরবর্তী করণীয় কি, এমন প্রশ্নের জবাবে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ভারত সরকার নিশ্চয় আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের করণীয়গুলো সম্পন্ন করবে। আমার কাছে কোনো ট্রাভেল ডকুমেন্ট নেই। আমি ধরে নিচ্ছি তারা যে কোনো সময় আমাকে দেশে ফেরত পাঠাতে পারে।
আদালতের আদেশের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নিম্ন আদালতে ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোবর আমি খালাস পেয়েছিলাম। ভারত সরকার পরে জজ আদালতে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেছিল। আপিলটি গতকাল খারিজ হয়ে গেছে।’
‘আদেশে ভারত সরকারকে যত শিগগির সম্ভব আমাকে আইনি প্রক্রিয়ায় দেশে ফেরত পাঠানোর কথাও বলেছেন আদালত,’ যোগ করেন তিনি।