ঢাকা২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১১ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

চলচ্চিত্র পরিচালক এম এ আউয়ালের মরদেহ উদ্ধার

জনবার্তা প্রতিবেদন
মে ৮, ২০২৪ ১:৪৮ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রাজধানীর মগবাজার দিলু রোডের একটি বাসা থেকে চলচ্চিত্র পরিচালক এম এ আউয়ালের (৬০) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি চিত্রনায়ক মাসুম পারভেজ রুবেলের সহযোগী পরিচালক হিসেবে ‘সিটি রংবাজ’ ছবিতে কাজ করেন। এরপর পূর্ণ পরিচালক হিসেবে ‘রাজপথের বাদশা’ ও ‘কাছের শত্রু’ ছবি পরিচালনা করেছেন।

মঙ্গলবার (৭ মে) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে হাতিরঝিল থানা পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়।

লাশ উদ্ধারকারী হাতিরঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. এনামুল হক জানান, খবর পেয়ে গতরাতে মগবাজার দিলু রোডের ৩৪৮/১ নম্বর বাড়ির পঞ্চম তলার একটি মেস থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই মেসে তিনিসহ কয়েকজন সহকর্মী মিলে ভাড়া থাকতেন। গতকাল সকালে তার রুমমেটরা যে যার মত কাজে চলে যান। রাতে বাসায় ফিরে রুমের দরজা বন্ধ পেয়ে ডাকাডাকির পরও কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে থানায় খবর দেন। পরবর্তীতে সেখানে গিয়ে দরজা ভেঙে লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় রুমের মধ্যে বিছানায় শায়িত অবস্থায় ছিল মরদেহটি।

তিনি আরও জানান, জানা গেছে আউয়াল নামে ওই চলচ্চিত্র পরিচালক দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। ঘুমের মধ্যেই অসুস্থতার কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। তবুও বিস্তারিত তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

তার রুমমেট দুলাল হোসেন জানান, রুমটিতে চার জন মিলে থাকেন। তাদের একজন রুমমেট বাড়ি গিয়েছেন। দুলালসহ অন্য রুমমেট সকালে কাজে চলে যান। এরপর রাতে সাড়ে ৯টার দিকে দুলাল হোসেন বাসায় ফিরে রুমে দরজা ভিতর থেকে বন্ধ দেখতে পান। তখন অনেক ডাকাডাকি করেও কোন সাড়াশব্দ পান না। এরপর বাড়ির দারোয়ান ও মালিককে খবর দেন। তারাও অনেক ডাকাডাকি করেন। উপায় না পেয়ে রাতে তারা থানায় খবর দেন। পরবর্তীতে পুলিশ গিয়ে দরজা ভাঙে।

তিনি জানান, হার্টের সমস্যা ছিল তার। এছাড়া কিডনি জটিলতা ছিল দীর্ঘদিনের। চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং বাসায় নিয়মিত ঔষধ সেবন করতেন। বিয়ে করেননি আউয়াল। এছাড়া পরিবারের সাথেও তার কোনো যোগাযোগ নেই।