ঢাকা২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ২০শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশেষ অভিযান চালাবে পুলিশ

জনবার্তা প্রতিনিধি
ডিসেম্বর ১, ২০২২ ১১:০৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিশেষ অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেয়া হয়েছে পুলিশ বাহিনীকে। গত ২৯ নভেম্বর পুলিশ সদর দফতরের অপারেশন শাখা থেকে দেশের সব পুলিশ ইউনিট প্রধান ও জেলা পুলিশ সুপারদের এমন আদেশ পাঠানো হয়। সেখানে বলা হয়, ঢাকার আদালত চত্বরে পুলিশের কাছ থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই উগ্রবাদি ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনায় পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এই অভিযান চালানো দরকার। এছাড়াও মহান বিজয় দিবস, বড়দিন এবং থার্টি ফাস্ট নাইটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অভিযান চালাতে হবে।

আদেশ অনুযায়ী অভিযানের অংশ হিসেবে আবাসিক হোটেল, মেস, হোস্টেল, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টারসহ অপরাধীরা লুকিয়ে থাকতে পারে- এমন স্থানে ১-১৫ ডিসেম্বর বিশেষ অভিযান চালাবে পুলিশ। এছাড়া অন্যান্য স্থানেও অভিযান চালানো হবে। অভিযানে উগ্রবাদি, সন্ত্রাসী, মাদকসেবী ও কারবারি, অবৈধ অস্ত্রধারী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেফতার, মাদক ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে।

তবে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে এবং জনগণের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করতে সরকার পুলিশ বাহিনীকে এই নির্দেশনা দিয়েছে। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী নয়া দিগন্তকে বলেন, আমাদের মহাসমাবেশকে বাধাগ্রস্থ করতে সরকার পরিকল্পিতভাবে পুলিশ বাহিনীকে ব্যবহার করছে। ইতোমধ্যে ঢাকা ও এর আশপাশের জেলাগুলোতে পুলিশ বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়িতে অভিযান চালানোর পাশাপাশি গায়েবি মামলা দিতে শুরু করেছে। কোথাও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা না ঘটলেও মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে মামলা দিচ্ছে। আসলে তারা ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশকে ঠেকাতে এই চেষ্টা চালাচ্ছে, যা দিবালোকের মতো পরিষ্কার।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু বলেন, ইতোমধ্যে বিএনপির অসংখ্য নেতাকর্মীদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে গণগ্রেফতার শুরু করেছে পুলিশ। বিভিন্ন মামলায় হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে বের হওয়ার পর আদালতের গেট থেকে আবার প্রায় সাড়ে ৪ শ’ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিএনপির নেতাকর্মীরা ঢাকা চলো শ্লোগান দিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ দিয়ে গায়েবি মামলা দিয়েছে।