ঢাকা২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ২০শে মহর্‌রম, ১৪৪৬ হিজরি ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থ বানিজ্য
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. ইসলাম
  6. এভিয়েশন
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলা
  9. জব মার্কেট
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশবাংলা
  13. বিনোদন
  14. রাজনীতি
  15. লাইফস্টাইল
বিজ্ঞাপন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আওয়ামী লীগের তোরণ, ফেস্টুন আর ব্যানারে ছেয়ে গেছে বিভিন্ন সড়ক

জনবার্তা প্রতিনিধি
নভেম্বর ২৫, ২০২২ ১০:২৬ অপরাহ্ণ
Link Copied!

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুহাম্মদ বাকী বিল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, সম্মেলন সফল করতে জেলার সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা রাত-দিন কাজ করছেন। প্রতিটি উপজেলায় নিজে উপস্থিত থেকে প্রস্তুতি সভা করেছেন। বড় একটি দলের সম্মেলন ঘিরে নেতা-কর্মীদের তোরণ ও ফেস্টুন লাগানোর বিষয়টি স্বাভাবিক। তবে সম্মেলন শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এসব তোরণ সরানোর ব্যবস্থা করা হবে।

জামালপুরে আওয়ামী লীগের সম্মেলন উপলক্ষে নেতা-কর্মীদের প্রচারণায় শহরের অলিগলি ব্যানার–পোস্টারে ছেয়ে গেছে। শুক্রবার সকালে শহরের ফৌজদারি মোড়ে

জামালপুরে আওয়ামী লীগের সম্মেলন উপলক্ষে নেতা-কর্মীদের প্রচারণায় শহরের অলিগলি ব্যানার–পোস্টারে ছেয়ে গেছে। শুক্রবার সকালে শহরের ফৌজদারি মোড়ে

প্রায় সাড়ে সাত বছর পর জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন হতে যাচ্ছে। ২৮ নভেম্বর জিলা স্কুল মাঠে ওই সম্মেলন হবে। আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের ‘কাউন্টার’ হিসেবে প্রায় দুই লাখ কর্মী-সমর্থকের সমাগম ঘটানোর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে দলটির নেতারা জানিয়েছেন।

২০১৫ সালের ২০ মে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন হয়। সম্মেলনে মুহাম্মদ বাকী বিল্লাহ্ সভাপতি ও ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এক বছর পর ৭৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন মুহাম্মদ বাকী বিল্লাহ। তিনি পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত। ২০১১ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। পরে ২০১৫ সালের সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন। সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী। তিনি ২০০৮ সাল থেকে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন।

আওয়ামী লীগের নেতা মুহাম্মদ বাকী বিল্লাহ বলেন, নৌকার আদলে মঞ্চ তৈরির কাজ শেষের দিকে। অতীতের চেয়ে এবারের সম্মেলনটি অনেক বেশি জাঁকজমকপূর্ণ হবে। সম্মেলনটি জাতীয় পর্যায়ে উপস্থাপন করতে দুই লাখ নেতা-কর্মীর সমাগম ঘটানো হবে।